বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৬ অপরাহ্ন

৫ প্রার্থী কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে আলোচনায়

রিপোর্টার নাম
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৯ সময় দেখুন

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫ইং (ঢাকা টিভি রিপোর্ট): কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দীর্ঘ ৯ বছর ক্ষমতায় থাকার পর পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকেও সরে দাঁড়ানোর কথা জানান। তার এই সিদ্ধান্তের ফলে নতুন প্রধানমন্ত্রী এবং দলের নেতৃত্ব নিয়ে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা। সম্ভাব্য শীর্ষ পাঁচ প্রার্থীর পরিচয় তুলে ধরা হলো।

ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড

 

সাবেক অর্থমন্ত্রী এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড কানাডার রাজনীতিতে তার কূটনৈতিক দক্ষতা ও অর্থনৈতিক নেতৃত্বের জন্য পরিচিত। জাস্টিন ট্রুডোর ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত ফ্রিল্যান্ড তার আর্থিক নীতিমালা এবং বাণিজ্যে নেতৃত্বের জন্য সবার শীর্ষে রয়েছেন।

 

মার্ক কার্নি

 

কানাডার ব্যাঙ্ক অব ইংল্যান্ড ও ব্যাঙ্ক অব কানাডার সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি সম্ভাব্য “ডার্ক হর্স” হিসেবে আলোচনায় আছেন। তার আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক অভিজ্ঞতা এবং স্থির নেতৃত্ব তাকে লিবারেল পার্টির জন্য একটি শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপন করেছে।

 

ডমিনিক লেব্ল্যাঙ্ক

 

লিবারেল পার্টির অভিজ্ঞ নেতা এবং বর্তমান আন্তঃসরকার বিষয়ক মন্ত্রী ডমিনিক লেব্ল্যাঙ্ক। তার ফেডারেল-প্রাদেশিক সম্পর্কের গভীর বোঝাপড়া এবং দীর্ঘকালীন সরকারি সেবার অভিজ্ঞতা তাকে নেতৃত্বের জন্য অন্যতম শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে তুলেছে।

 

অনীতা আনন্দ

 

করোনা মহামারির সময় ভ্যাকসিন রোলআউট ব্যবস্থাপনায় সফলতার জন্য প্রশংসিত প্রতিরক্ষামন্ত্রী অনীতা আনন্দ। তার সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং জাতীয় স্বীকৃতি তাকে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বের প্রতীক করে তুলেছে।

 

ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যাম্পেন

 

উদ্ভাবন, বিজ্ঞান ও শিল্প মন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যাম্পেন কানাডার প্রযুক্তি খাত এবং শিল্প উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা লিবারেল পার্টির ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে তাকে একটি গতিশীল পছন্দ করে তুলতে পারে।

 

কে হবেন কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী, তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা তুঙ্গে। দল এবং দেশের জন্য সঠিক নেতৃত্ব বেছে নেওয়ার দায়িত্ব এখন লিবারেল পার্টির হাতে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর